Thursday, June 5, 2025

Complete SEO Checklist for Blog Posts (Bengali)

Complete SEO Checklist for Blog Posts (Bengali)

1. Pre-Publish Checklist (লেখা শুরুর আগে)

  • Keyword Research:
    • [ ] Target কিওয়ার্ড নির্বাচন করা হয়েছে?
    • [ ] Google Suggest / Ubersuggest দিয়ে কিওয়ার্ড খোঁজা হয়েছে?
    • [ ] কিওয়ার্ডের search volume ও difficulty যাচাই করা হয়েছে?
  • Content Structure Planning:
    • [ ] পোস্টের জন্য clear structure আছে (Intro → Body → Conclusion)?
    • [ ] H1, H2, H3 tag plan করা হয়েছে?
    • [ ] লেখার টোন user-friendly?

2. On-Page SEO Checklist (লেখার সময়)

  • Title Tag (H1): [ ] কিওয়ার্ড রয়েছে? [ ] 60 characters-এর মধ্যে?
  • Meta Description: [ ] 150-160 characters? [ ] Focus keyword আছে?
  • Headings: [ ] H1, H2, H3 tag ঠিকভাবে ব্যবহার হয়েছে?
  • Image Optimization:
    • [ ] Alt Text দেওয়া আছে?
    • [ ] File Size compressed?
    • [ ] File Name SEO-Friendly?
  • Links:
    • [ ] Internal linking আছে?
    • [ ] External link আছে?
    • [ ] Broken link নেই?
  • Content Quality: [ ] 800+ words? [ ] Plagiarism-free?

3. Post-Publish Checklist (পোস্ট করার পর)

  • Technical SEO: [ ] URL ছোট? [ ] Mobile-friendly? [ ] Page Speed ভালো?
  • Schema Markup: [ ] Article schema ব্যবহৃত?
  • Indexing: [ ] Google Search Console-এ index করানো হয়েছে?

4. Promotion & Backlinks

  • Social Sharing: [ ] Facebook, WhatsApp, LinkedIn-এ শেয়ার?
  • Backlinks: [ ] Quora, Reddit, Guest post চেষ্টা করা হয়েছে?

5. Monitoring & Update

  • [ ] Google Analytics দিয়ে ট্রাফিক দেখা হচ্ছে?
  • [ ] Search Console দিয়ে performance track করা হচ্ছে?
  • [ ] ১-২ মাস পর content update করা হচ্ছে?

Bonus: Suggested Tools

কাজসফটওয়্যার/টুল
Keyword ResearchUbersuggest, Google Keyword Planner
SEO AuditScreaming Frog, RankMath, Ahrefs
Plagiarism CheckGrammarly, SmallSEOTools
Page SpeedPageSpeed Insights, GTmetrix
Mobile TestMobile Friendly Test

পরামর্শ: প্রতিটি পোস্টের আগে-পরে এই চেকলিস্ট দেখে নিন যেন আপনার পোস্ট Google SEO ফ্রেন্ডলি হয়।

NEO-6M GPS Module: an overview of beginners.

NEO-6M GPS Module: আপনার প্রোজেক্টের জন্য একটি ছোট্ট বিশ্ব মানচিত্র

আজকের দিনে GPS (Global Positioning System) প্রযুক্তি ছাড়া আমরা অনেক কাজই কল্পনা করতে পারি না। মোবাইলে লোকেশন দেখা, গুগল ম্যাপে রাস্তা খোঁজা, কিংবা ড্রোন বা গাড়ির ট্র্যাকিং — এসবের পিছনে থাকে GPS প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তিকে সহজে ছোট প্রোজেক্টে ব্যবহার করার জন্য বাজারে একটি অসাধারণ ডিভাইস পাওয়া যায় – NEO-6M GPS Module

চলুন জেনে নেওয়া যাক, এই মডিউলটি কী, কীভাবে কাজ করে এবং আপনি এটি দিয়ে কী করতে পারেন — সবই সহজভাবে।

NEO-6M GPS Module for beginners
Fig: NEO-6M GPS Module

NEO-6M GPS Module কী?

NEO-6M হলো একটি ছোট ও সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায় এমন GPS রিসিভার মডিউল, যেটি u-blox কোম্পানি তৈরি করেছে। এটি আকাশের বিভিন্ন GPS স্যাটেলাইট থেকে সংকেত সংগ্রহ করে আপনাকে জানাতে পারে –
  1. আপনার বর্তমান অবস্থান (Latitude, Longitude)
  2. সঠিক সময় (UTC Time)
  3. গতি (Speed), উচ্চতা (Altitude) এবং আরো অনেক কিছু।

মডিউলটির মূল অংশ

NEO-6M মডিউলটি সাধারণত নিচের কিছু অংশ নিয়ে তৈরি হয়:

  1. NEO-6M GPS চিপএটি মূল কাজটি করে, যেমন সিগন্যাল রিসিভ করা ও প্রসেস করা।
  2. ক্রিস্টাল অস্কিলেটর (Crystal Oscillator)সময়ের হিসাব ঠিক রাখে।
  3. বিল্ট-ইন EEPROM যেখানে কিছু সেটিংস সংরক্ষণ করা থাকে।
  4. প্যাচ অ্যান্টেনা (Patch Antenna) আকাশ থেকে GPS সিগন্যাল ধরে।
  5. UART Communication Interfaceযেখানে এটি আর্ডুইনো বা অন্য মাইক্রোকন্ট্রোলারের সাথে যোগাযোগ করে।

এর সুবিধাগুলো

  • ছোট ও হালকাযে কোনো ছোট প্রোজেক্টে সহজে বসানো যায়
  • আর্দুইনো বা ESP32 এর সাথে সহজ সংযোগ
  • উচ্চ সেন্সিটিভিটিদুর্বল সিগন্যালেও কাজ করতে পারে
  • সঠিক লোকেশন ও সময় তথ্য দেয়
  • অনেক ওপেন সোর্স প্রোজেক্টে ব্যবহারযোগ্য

কিভাবে ব্যবহার করবেন (সংক্ষেপে)

যদিও আপনি নন-টেকনিক্যাল, কিন্তু জানাটা ভালো যে এটি সাধারণত আর্দুইনো বা ESP32 এর মতো বোর্ডের সাথে সংযুক্ত হয়:

  • VCCপাওয়ার (3.3V বা 5V)
  • GNDমাটি (Ground)
  • TXডেটা আউট (আর্দুইনোতে RX পিনে যাবে)
  • RXডেটা ইন (আর্দুইনোতে TX পিন থেকে আসবে)

এরপর একটি GPS লাইব্রেরি ব্যবহার করে আপনি কোডের মাধ্যমে লোকেশন পড়তে পারবেন।

কী কী কাজে ব্যবহার হয়?

  1. লোকেশন ট্র্যাকিং ডিভাইস – যেমন গাড়ি ট্র্যাকিং
  2. ড্রোন বা রোবটিক্স – যেখানে নির্দিষ্ট পথে চলতে হয়
  3. রিয়েল টাইম ঘড়ি – সঠিক সময় জানার জন্য
  4. ব্যাগ বা মালামাল ট্র্যাকিং
  5. ফিটনেস ট্র্যাকার বা ব্যক্তিগত লোকেশন রেকর্ডার

কিছু সতর্কতা

  • এটি আকাশের নিচে ভালো কাজ করে; ঘরের ভিতরে সিগন্যাল পেতে সমস্যা হতে পারে।
  • শুরুতে স্যাটেলাইট খুঁজে পেতে 30 সেকেন্ড থেকে 2 মিনিট লাগতে পারে।
  • ডেটা নিতে সময়ের সাথে একটু ধৈর্য ধরতে হয়।

উপসংহার

NEO-6M GPS Module হচ্ছে এমন একটি ডিভাইস যা খুব সহজে আপনার প্রোজেক্টে যুক্ত করে GPS লোকেশন সুবিধা যুক্ত করতে পারেন। এটি সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য এবং অনেক ব্যবহারকারী-বন্ধু। আপনি যদি একটি ট্র্যাকিং প্রোজেক্ট, ঘড়ি বা স্মার্ট রোবট বানাতে চান, তাহলে এই মডিউলটি নিঃসন্দেহে আপনার জন্য এক নম্বর পছন্দ হতে পারে।

SM800L Module: Introduction for beginers

SM800L Module: Introduction for beginers

SM800L Module: মোবাইলের মতোই কথা বলাতে পারে আপনার প্রোজেক্ট!

এটি কী?

SM800L Module হলো একটি ছোট ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যেটি SIM কার্ড ব্যবহার করে মোবাইল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কল করতে ও কল রিসিভ করতে পারে। অর্থাৎ, এটি একটি ছোট মোবাইল ফোনের মতোই কাজ করে – শুধু স্ক্রিন বা কিপ্যাড নেই।

কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

আপনি যদি এমন একটি প্রজেক্ট বানাতে চান, যেখানে দূর থেকে তথ্য পাঠাতে হয় বা মোবাইল কল করতে হয়, তাহলে SM800L Module খুবই উপযোগী। উদাহরণস্বরূপ:

  • বাড়িতে যদি চুরি হয়, তাহলে এই মডিউল স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনাকে কল দিতে পারে।
  • গ্রামের পানির পাম্প স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন/অফ করতে আপনি মোবাইল কল ব্যবহার করতে পারেন।
  • চিকিৎসা বা বৃদ্ধদের সুরক্ষা প্রজেক্টে জরুরি সময় কল দিয়ে সাহায্য পাঠাতে পারে।

SM800L in Bengali
Fig: SM800L

মডিউলটির মূল বৈশিষ্ট্য

বৈশিষ্ট্যব্যাখ্যা
SIM কার্ড সাপোর্টসাধারণ 2G SIM কার্ড সাপোর্ট করে (যেমনঃ Grameenphone, Robi, Banglalink)।
GSM ভিত্তিকGSM (2G) নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে যোগাযোগ করে।
ভয়েস কল সাপোর্টকল করতে ও রিসিভ করতে পারে।
Serial CommunicationArduino, ESP32-এর মতো মাইক্রোকন্ট্রোলারের সাথে সহজে যুক্ত হয়।
কম শক্তি ব্যবহার করেখুব কম পাওয়ারেই চলে (3.7V-4.2V)।

 কিভাবে কাজ করে? 

  1.  মডিউলে একটি SIM কার্ড প্রবেশ করান। 
  2.  এটিকে ব্যাটারি বা পাওয়ার সোর্স দিয়ে চালু করুন।
  3.  মাইক্রোকন্ট্রোলার (যেমন Arduino) এর মাধ্যমে SM800L-কে নির্দেশ দিন, কখন কাকে কল করতে হবে। 
  4.  এটি GSM টাওয়ারের সাথে সংযুক্ত হয়ে নির্দিষ্ট নম্বরে কল করে।

কোথায় কোথায় ব্যবহার হয়?

  • Security System – চুরি বা বিপদের সময় কল দিয়ে সতর্ক করতে।
  • Smart Farming – জমির সেচ ব্যবস্থায় মোবাইলের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ।
  • Home Automation – বাড়ির লাইট, পাখা অন/অফ করার নিয়ন্ত্রণ মোবাইল কল দিয়ে।
  • Emergency Alert System – বয়স্ক বা অসুস্থ ব্যক্তিরা একটি বোতাম চাপলেই কল চলে যাবে অভিভাবকের কাছে।

প্যাকেজে আপনি সাধারণত যা পাবেন

  • SM800L Module (সাধারণত একটি ছোট বোর্ড)
  • Antenna (ভালো সিগনালের জন্য)
  • কিছু কেবল

 কিছু সতর্কতা

  • এটি শুধুমাত্র 2G নেটওয়ার্কে কাজ করে। তাই আপনার এলাকার 2G কভারেজ থাকতে হবে।
  • অতিরিক্ত ভোল্টেজ দিলে মডিউলটি নষ্ট হতে পারে।
  • উচ্চ শক্তিশালী পাওয়ার সোর্স ব্যবহার না করলে কল করার সময় রিস্টার্ট হয়ে যেতে পারে।

সহজ উদাহরণ (নন-টেকনিক্যালভাবে)

ধরুন, আপনি বাড়ি থেকে অনেক দূরে আছেন। হঠাৎ আপনার বাড়ির দরজায় কেউ জোরে ধাক্কা দিল। আপনার বানানো একটি নিরাপত্তা ডিভাইস সেই শব্দ শনাক্ত করে SM800L এর মাধ্যমে আপনাকে কল করে জানিয়ে দিল – "বাড়িতে কিছু একটা হচ্ছে!"। আপনি সাথে সাথে ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

 উপসংহার

SM800L Module হলো এমন একটি চমৎকার ডিভাইস, যেটি যেকোনো ইলেকট্রনিক প্রজেক্টকে আরও “স্মার্ট” করে তুলতে পারে। এটি এমনকি একজন সাধারণ মানুষকেও প্রযুক্তির সাথে যুক্ত হতে সাহায্য করে – মোবাইল কলের মাধ্যমে।

Arduino Nano: Details for beginners

Arduino Nano – ছোটখাটো কম্পিউটার, বিশাল ক্ষমতা!

সহজ ভাষায় Arduino Nano নিয়ে তথ্যবহুল বাংলা ব্লগ

Arduino Nano কী?

Arduino Nano হল একটি ছোট আকারের মাইক্রোকন্ট্রোলার বোর্ড – সহজভাবে বললে, একটি ছোট কম্পিউটার, যা আপনি নানা কাজ করাতে পারেন। যদিও এর আকৃতি ছোট, কিন্তু এর ক্ষমতা অনেক Arduino UNO-এর মতই! এটা খুব কম জায়গায় বসানো যায় এবং ছোট প্রজেক্টে ব্যবহার করার জন্য আদর্শ।

 Arduino Nano দেখতে কেমন?

  • আকারে ছোট, প্রায় USB পেনড্রাইভের মত
  • বোর্ডে থাকে পিন, USB পোর্ট, মাইক্রোচিপ, পাওয়ার পোর্ট
  • কম জায়গায় বেশি কাজ – এই হল Nano’র মূল সুবিধা

Arduino Nano দিয়ে কী করা যায়?

কাজ বর্ণনা
LED জ্বালানো/নিভানো বোতাম চাপলে আলো জ্বলে উঠবে
তাপমাত্রা মাপা সেন্সরের মাধ্যমে তাপমাত্রা দেখাবে
ছোট রোবট চালানো মোটর সংযোগ দিয়ে রোবট নিয়ন্ত্রণ
স্মার্ট লাইট ঘরে কেউ এলে লাইট চালু হবে
অ্যালার্ম শব্দ বা আলো দেখলে সিগনাল দেবে

Arduino Nano’র বৈশিষ্ট্য

বৈশিষ্ট্যমান
মাইক্রোকন্ট্রোলারATmega328
অপারেটিং ভোল্টেজ5V
ইনপুট ভোল্টেজ7-12V
ডিজিটাল পিন14টি (6টি PWM)
এনালগ ইনপুট8টি
ফ্ল্যাশ মেমোরি32KB
USB টাইপMini/Micro USB

কোডিং লাগে?

হ্যাঁ, কিন্তু Arduino-এর কোডিং একদম সহজ। নিচে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো:


void setup() {
  pinMode(13, OUTPUT);  // LED পিনকে আউটপুট বানানো হলো
}

void loop() {
  digitalWrite(13, HIGH); // LED অন
  delay(1000);            // ১ সেকেন্ড অপেক্ষা
  digitalWrite(13, LOW);  // LED অফ
  delay(1000);            // আবার ১ সেকেন্ড অপেক্ষা
}

Arduino Nano সংযোগ কেমন?

  • USB কেবল দিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিতে হয়
  • ব্রেডবোর্ডে সহজে বসে যায়
  • সেন্সর, বোতাম, LED, মোটর ইত্যাদি সংযুক্ত করা যায়

Nano কাদের জন্য?

  • শিক্ষার্থী যারা টেকনোলজি শিখতে চায়
  • শিক্ষকেরা যারা ক্লাসে হাতে-কলমে শেখাতে চান
  • ঘরে নতুন কিছু বানাতে ভালোবাসেন এমন কেউ

Arduino UNO বনাম Arduino Nano

পার্থক্যUNONano
আকারবড়ছোট
USB পোর্টStandard USBMini USB
ব্রেডবোর্ডে ব্যবহারকঠিনসহজ
দামবেশিকম

কোথায় কিনবেন?

  • Daraz, Robu, TechshopBD, Pi Labs ইত্যাদি অনলাইন স্টোরে
  • দাম: ৩০০-৫০০ টাকা

শেখার উপায়

  1. Arduino IDE সফটওয়্যার ইনস্টল করুন
  2. ইউটিউবে Arduino Nano প্রজেক্ট দেখুন
  3. প্রথম প্রজেক্ট দিন: LED Blink!

উপসংহার

Arduino Nano আপনাকে প্রযুক্তির জগতে প্রবেশ করাতে পারে খুব সহজে। এটি সস্তা, ছোট, শক্তিশালী এবং শেখা একদম সহজ। Arduino Nano দিয়ে শেখা শুরু করুন আজ থেকেই!

Arduino in Bengali

  Arduino – আধুনিক জমানার ডিজিটাল যাদু!

 কী এই Arduino?

Arduino হল একটি ছোট আকারের মাইক্রোকন্ট্রোলার বোর্ড, যা দেখতে ছোট হলেও এর ক্ষমতা অনেক বড়। আপনি এটাকে বলতে পারেন একটি ছোট কম্পিউটার, যা আমাদের দেয়া নির্দেশ (কোড) অনুসারে বিভিন্ন কাজ করতে পারে।

👉 এটি মূলত শিক্ষার্থীদের, হবি-লাভারদের (হাতেকলমে কাজ শেখা পছন্দ করেন যাঁরা), এমনকি প্রফেশনালদের জন্যও তৈরি করা হয়েছে।

সহজ ভাষায় – Arduino কী করতে পারে?

Arduino বোঝে:

  • আপনার দেয়া নির্দেশ (code)
  • সেন্সর থেকে পাওয়া তথ্য (উদাহরণ: আলো আছে কিনা, তাপমাত্রা কেমন ইত্যাদি)
  • বোতাম চাপা হয়েছে কিনা
  • সময় হয়েছে কিনা কোনো কাজ করার

আর এর ভিত্তিতে Arduino পারে:

  • LED জ্বালানো/নিভানো
  • ফ্যান চালু/বন্ধ করা
  • দরজা খোলা/বন্ধ করা
  • রোবট চালানো
  • সেন্সরের ডেটা সংগ্রহ করা

 Arduino দিয়ে কী কী বানানো যায়?

Arduino দিয়ে আপনি হাজার রকম কাজ করতে পারেন। কিছু সহজ উদাহরণ:

প্রজেক্টের নামকাজ
অটোম্যাটিক লাইটরাতে লাইট নিজে থেকে জ্বলে
স্মার্ট ডোর লকপাসওয়ার্ড দিলে দরজা খোলে
তাপমাত্রা মিটারতাপমাত্রা পরিমাপ করে এলসিডিতে দেখায়
রিমোট কন্ট্রোল গাড়িওয়্যারলেসে নিয়ন্ত্রণযোগ্য গাড়ি
অ্যালার্ম সিস্টেমশব্দ বা আলো দিয়ে চুরি সনাক্ত

Arduino এর অংশগুলি

একটি Arduino বোর্ডে সাধারণত নিচের জিনিসগুলো থাকে:

  • USB পোর্ট – কম্পিউটার থেকে কোড আপলোড করার জন্য
  • ডিজিটাল পিন – যেখানে আপনি সেন্সর বা LED সংযুক্ত করেন
  • এনালগ পিন – সেন্সর থেকে analog data পড়ে
  • পাওয়ার পিন (5V, GND) – বিদ্যুৎ দেয়
  • Reset বাটন – প্রোগ্রাম রিসেট করতে

কোডিং লাগে?

হ্যাঁ, কিন্তু ভয় পাবেন না! Arduino তে কোডিং খুবই সহজ। 

কী কী লাগবে Arduino দিয়ে কাজ করতে?

উপাদানকাজ
Arduino UNO বোর্ডমূল বোর্ড
USB কেবলকম্পিউটারে সংযোগের জন্য
সেন্সর, সুইচ, LEDইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
জাম্পার তারসংযোগ করার জন্য
ব্রেডবোর্ডওয়্যারিং-এর জন্য

সবচেয়ে মজার বিষয় হলো: অনেক কিট বাজারে পাওয়া যায় যেগুলোতে সবকিছু একসাথে থাকে!Arduino আমাদের কোথায় কাজে লাগছে?

  • স্কুলের প্রজেক্টে
  • গার্মেন্টস/ইন্ডাস্ট্রিতে অটোমেশন
  • স্মার্ট হোম সিস্টেমে
  • রোবটিক্স প্রতিযোগিতায়
  • ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষায়
  • চিকিৎসা যন্ত্র তৈরিতে

আমি শিখব কীভাবে?

  1. Arduino IDE ডাউনলোড করুন (ফ্রি)
  2. ইউটিউব বা ব্লগ (যেমন mahabubsnote.blogspot.com) থেকে কোড শেখা শুরু করুন
  3. প্রথম প্রজেক্ট – একটিই LED জ্বালান!
  4. ধীরে ধীরে বড় প্রজেক্ট যেমন স্মার্ট লাইট, রোবট, অ্যালার্ম তৈরি করুন

উপসংহার

Arduino এমন একটি যন্ত্র, যা আপনার হাতকে সৃষ্টিশীলতার যন্ত্রে রূপান্তর করে। এর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই প্রযুক্তির অনেক কিছু শিখতে পারবেন। এটি শুধু শিখার জন্য নয়, বরং জীবনের নানা সমস্যার সহজ সমাধান খুঁজে বের করার জন্যও ব্যবহার হয়।

Friday, May 23, 2025

Difference between AC and DC current

 এসি (AC) ও ডিসি (DC) কারেন্টের পার্থক্য: সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা

বর্তমানে আমরা যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি তা মূলত দুই ধরনের হয় – এসি (AC - Alternating Current) এবং ডিসি (DC - Direct Current)। আমাদের প্রতিদিনের জীবনে এই দুই ধরনের কারেন্টের ব্যবহার রয়েছে। কিন্তু এদের গঠন, কাজের পদ্ধতি ও ব্যবহারিক পার্থক্য অনেক।

এই ব্লগে আমরা জানবো এসি এবং ডিসি কারেন্ট কী, এদের মধ্যে কী পার্থক্য আছে, এবং কোনটা কোথায় ব্যবহার হয়।

এসি (AC - Alternating Current) কারেন্ট কী?

এসি বা Alternating Current হলো এমন একটি কারেন্ট যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দিক পরিবর্তন করে। অর্থাৎ একবার পজিটিভ দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়, আবার কিছুক্ষণ পর নেগেটিভ দিক দিয়ে।

উদাহরণ:

আমাদের বাসাবাড়ির ফ্যান, লাইট, ফ্রিজ ইত্যাদি এসি কারেন্ট ব্যবহার করে।

বৈশিষ্ট্য:

  • দিক পরিবর্তন করে প্রতি সেকেন্ডে ৫০ বা ৬০ বার (Hz অনুযায়ী)
  • দূরত্বে বিদ্যুৎ সরবরাহে বেশি উপযোগী
  • পাওয়ার গ্রিডে এই কারেন্ট ব্যবহৃত হয়

Difference between AC and DC current
AC- Alternating Current

ডিসি (DC - Direct Current) কারেন্ট কী?

ডিসি বা Direct Current হলো এমন একটি কারেন্ট যা সব সময় একই দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়। এটি স্থায়ী ও সোজা পথে চলে।

উদাহরণ:

ব্যাটারি, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, পাওয়ার ব্যাংক—সব ডিসি কারেন্ট ব্যবহার করে।

বৈশিষ্ট্য:

  • দিক পরিবর্তন করে না
  • ছোটখাটো ডিভাইসে ব্যবহার উপযোগী
  • চার্জিং বা ব্যাকআপ পাওয়ারে বেশি কার্যকর

Difference between AC and DC current
DC- Direct Current

এসি ও ডিসি কারেন্টের তুলনামূলক পার্থক্য

বিষয়এসি (AC)ডিসি (DC)
প্রবাহের ধরণদিক    পরিবর্তন করে           একদিকে প্রবাহিত হয়
ফ্রিকোয়েন্সি           সাধারণত ৫০Hz বা ৬০Hz          শূন্য (দিক পরিবর্তন হয় না)
উৎস          পাওয়ার স্টেশন          ব্যাটারি, সৌর প্যানেল
ট্রান্সমিশন              দূরে পরিবহন সহজ           দূরে পরিবহন কষ্টকর
রূপান্তর         ট্রান্সফরমার দিয়ে সহজ          রূপান্তর জটিল
ব্যবহার          বাসাবাড়ির বৈদ্যুতিক যন্ত্র          ইলেকট্রনিক ডিভাইস, চার্জিংসিস্টেম

কোথায় কোনটা ব্যবহার হয়?

এসি কারেন্ট ব্যবহৃত হয়:

  • বাসাবাড়ির মেইন ইলেকট্রিক সাপ্লাই
  • ফ্যান, ফ্রিজ, টিভি, এসি
  • ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেশিন

ডিসি কারেন্ট ব্যবহৃত হয়:

  • মোবাইল চার্জার
  • ল্যাপটপ, ব্যাটারি চালিত ডিভাইস
  • সৌরবিদ্যুৎ (সোলার প্যানেল)

কোনটা ভালো?

এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করে আপনি কোথায় ব্যবহার করতে চান তার উপর।

  • দূরত্বে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য এসি ভালো
  • ছোট ও সুনির্দিষ্ট ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের জন্য ডিসি ভালো

দুই ধরনের কারেন্টই গুরুত্বপূর্ণ এবং আলাদা উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।

উপসংহার

এসি ও ডিসি কারেন্ট—দু’টি বিদ্যুতের ধরণই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এসি বিদ্যুৎ ছাড়া বাসার মেইন সাপ্লাই চালানো সম্ভব নয়, আবার ডিসি বিদ্যুৎ ছাড়া মোবাইল বা ল্যাপটপ চলে না। তাই এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য বুঝে সঠিক জায়গায় সঠিক কারেন্ট ব্যবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

HTTPS Settings on Blogger.com (http/https এর পূর্ণরুপ কি? এর কাজ কি?)

http/https এর পূর্ণরুপ কি? 

HTTPS  stands for "Hyper Text Transfer Protocol Secure"

Blogger.com এ Settings পেজে থাকা HTTPS সেকশনটি আপনার ব্লগের নিরাপত্তা (security) এবং বিশ্বাসযোগ্যতা (trustworthiness) বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিচে এই HTTPS সেকশনের কাজগুলো ব্যাখ্যা করছি

HTTPS Settings on Blogger.com
HTTPS এর কাজ 


HTTPS Settings on Blogger.com
Settings যেভাবে দেখা যায়


HTTPS Settings on Blogger.com
যা যা সেটিংস থাকে

https এর কাজ কি?

HTTPS Settings on Blogger.com
যে কারনে এনাবল করা উচিত


HTTPS Settings on Blogger.com
কাস্টম ডোমেন থাকলে যা হতে পারে

HTTPS section মূলত আপনার ব্লগের নিরাপদ এক্সেস ও ডেটা এনক্রিপশন নিশ্চিত করে। SEO ও ইউজার ট্রাস্ট বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই এটি ON রাখা উচিত।

Wednesday, May 21, 2025

how do you create a subdomain

 How do you create a subdomain? 

কিভাবে সাবডোমেন তৈরি করতে হয়?

ব্লগার ওয়েব সাইট এ লগইন করে যে ব্লগে সাবডোমেন লিঙ্ক করতে চাই সেটা সিলেক্ট করতে হবে। সেটিংস পেজের পাবলিশিং সেকশনে "Custom domain" এ ক্লিক করতে হবে।


Fig:- 01




Custom domain" এ ক্লিক করলে নিচের সাদা উইনডো টা আসবে। সাবডোমেন টা এখানে লিখে "SAVE" এ ক্লিক করতে হবে।


how do you create a subdomain
Fig:-02



"SAVE" এ ক্লিক করলেই নিচের উইনডোর মতো একটা ফেসপ্লেট আসবে, এখানে দুইটা CNAME আছে যেটা ডোমেন এর "DNS Settings/ DNS management" এ ইনপুট দিতে হবে। 


how do you create a subdomain
Fig:-03

CNAME ইনপুট দেওয়ার দশ থেকে পনেরো মিনিটের মধ্যেই সাবডোমেন active হয়ে যাবে আশা করা যায়।

ডোমেন প্রভাইডার এর ওয়েব পেজ এ লগইন করে DNS settings এ CNAME ইনপুট দিতে হয়।

how do you create a subdomain
Fig:-04

এইটা একটা টিপিক্যাল ডোমেন প্রভাইডারের ওয়েব সাইট Just for reference.
how do you create a subdomain
Fig:-05



how do you create a subdomain
Fig:-06


Thursday, August 27, 2020

Function: Mid( String, Start, Length)

MID ফাংশন কী? Excel-এ শব্দের মাঝখান থেকে অক্ষর কাটা শিখুন সহজ ভাষায়

MID ফাংশন: শব্দ বা বাক্য থেকে মাঝখানের অক্ষর কেটে নেওয়ার সহজ উপায়

আপনি কি জানেন Excel বা ডেটা ব্যবস্থাপনায় এমন একটি সহজ ম্যাজিক ফাংশন আছে, যেটা দিয়ে আপনি যেকোনো বাক্য বা শব্দের মাঝখান থেকে নির্দিষ্ট অংশ কেটে নিতে পারেন? সেটির নাম হচ্ছে MID() ফাংশন।

MID ফাংশনের সংজ্ঞা

MID() একটি ফাংশন যা একটি শব্দের নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে, নির্দিষ্ট সংখ্যক অক্ষর বা ক্যারেক্টার আলাদা করে নিয়ে আসে।

Mid( String, Start, Length )
  • String: পুরো বাক্য বা শব্দ
  • Start: কোন পজিশন (অক্ষর) থেকে কাটা শুরু হবে
  • Length: কতটি অক্ষর কাটা হবে

বাস্তব উদাহরণ

ধরুন, আপনার কাছে নিচের শব্দটি আছে:

"BANGLADESH"

এখন আপনি চাইছেন মাঝখান থেকে "GLA" অংশটি আলাদা করতে। তাহলে ফাংশনটি হবে:

Mid("BANGLADESH", 4, 3)

ফলাফল: "GLA"

এখানে ৪ নম্বর অবস্থানে আছে G, তারপরের ৩টি অক্ষর কেটে নেয়া হয়েছে: G, L, A।

এটি কোথায় ব্যবহৃত হয়?

  • নাম বা ঠিকানা থেকে নির্দিষ্ট অংশ আলাদা করতে
  • মোবাইল নাম্বার বা এনআইডি থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যা বের করতে
  • Excel/Access-এ রিপোর্ট তৈরি করতে
  • ডেটা অটোমেশন বা ফর্ম প্রসেসিং-এ

সহজ একটি উদহারন:

ভাবুন আপনি একটা কেক বানিয়েছেন। এখন আপনি শুধু মাঝখানের এক টুকরো খেতে চান। MID ফাংশন একদম সেই কাজটাই করে — পুরো কেক না কেটে, পছন্দের টুকরোটা তুলে নেয়!

অতিরিক্ত টিপস:

  • শুরু থেকে কেটে নিতে চাইলে LEFT() ব্যবহার করুন
  • শেষ থেকে নিতে চাইলে RIGHT() ফাংশন ব্যবহার করুন

উপসংহার

MID() ফাংশন আপনার ডেটা ব্যবস্থাপনা এবং রিপোর্টিং কে অনেক সহজ করে তোলে। এটি ব্যবহার করে আপনি দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে মাঝখান থেকে তথ্য বের করতে পারবেন — একেবারে ম্যাজিকের মতো!

আপনি চাইলে আজই ব্যবহার শুরু করুন:

  • Google Sheets-এ গিয়ে MID ফাংশন প্রয়োগ করে দেখুন
  • Excel বা MS Access ফর্মে এই টুলটি ট্রাই করুন

আর যদি আপনি চান LEFT(), RIGHT(), কিংবা আরও সহজ Excel টিপস শিখতে, নিচে কমেন্ট করুন বা আমাদের ফলো করুন!

---Visual Basic:

Mid( String, Start, Length)

.....................................................................................

Code: 
Command = "Corrupted People"
newCommand = Mid(Command, 0, 5)
.................................................................................................
Then
newCommand = "Corru"
.....................................................................................
Code: 
Command = "Corrupted People"
newCommand = Mid(Command, 5, 8)
.................................................................................................
Then
newCommand = "pted Peo"

.....................................................................................

If Length argument is not used then from Start to last all string will be stored.
Code: 
Command = "Corrupted People"
newCommand = Mid(Command, 5)
.................................................................................................
Then
newCommand = "pted People"



Function: Substring(x, y)

Visual Basic-এর Substring(x, y) ফাংশন: টেক্সট কেটে নেওয়ার সহজ উপায়

Visual Basic-এর Substring(x, y): টেক্সট থেকে কাঙ্ক্ষিত অংশ কেটে নিন সহজে

Visual Basic (VB)-এ আপনি যদি কোন স্ট্রিং (text/string) থেকে একটি নির্দিষ্ট অংশ কেটে নিতে চান, তাহলে Substring() ফাংশনই আপনার সবচেয়ে ভালো হাতিয়ার। আজকে আমরা জানবো কিভাবে এটি কাজ করে, এবং কেন এটি এত দরকারী।

Substring() ফাংশন কী?

Substring() একটি ফাংশন যা একটি শব্দ বা বাক্যের নির্দিষ্ট পজিশন থেকে শুরু করে নির্দিষ্ট সংখ্যক অক্ষর কেটে এনে আপনাকে দেয়।

String.Substring(StartIndex, Length)
  • StartIndex: কোন পজিশন থেকে শুরু করবেন (0 থেকে গণনা শুরু হয়)
  • Length: কতটি অক্ষর কেটে নেবেন

উদাহরণ

Dim country As String = "BANGLADESH"
Dim result As String = country.Substring(3, 3)

এই কোডটি "BANGLADESH" শব্দ থেকে ৪র্থ পজিশন (G) থেকে শুরু করে ৩টি অক্ষর (G, L, A) কেটে "GLA" ফলাফল দেবে।

অক্ষর গণনার নিয়ম:

B = 0
A = 1
N = 2
G = 3 ← এখান থেকে শুরু
L = 4
A = 5

Substring() কোথায় ব্যবহার হয়?

  • নাম বা ঠিকানা থেকে অংশ কেটে নিতে
  • মোবাইল নম্বর থেকে কোড আলাদা করতে
  • ফাইল নাম থেকে তারিখ বা সময় টেনে আনতে
  • ডেটা ভ্যালিডেশন বা ইনপুট যাচাইয়ে

সহজ এক্সামপ্ল

একটি বড় কেকের মাঝখান থেকে একটি টুকরো কেটে নিতে চাইলে যেমন ছুরি ব্যবহার করি, Substring() ফাংশন তেমনভাবেই কাজ করে টেক্সটের মাঝখান থেকে নির্দিষ্ট অংশ কেটে নেওয়ার জন্য।

💡 টিপস

  • VB-তে অক্ষর গোনা শুরু হয় 0 থেকে
  • শেষ পর্যন্ত নিতে চাইলে শুধু Substring(x) লিখলেই হবে
  • স্ট্রিং ছোট হলে Substring() এর Index এবং Length নিয়ে সাবধানে কাজ করুন, নয়তো error হতে পারে

উপসংহার

Substring() ফাংশন শেখা প্রোগ্রামিং-এর এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এর মাধ্যমে আপনি জটিল স্ট্রিং বা টেক্সট ডেটা থেকে খুব সহজে দরকারি অংশ টেনে আনতে পারবেন। যারা Excel Macro, VB.NET বা Access ফর্ম নিয়ে কাজ করেন, তাদের জন্য এটি অত্যন্ত দরকারি।

আপনার পালা!

আপনি চাইলে আজই একটি ছোট কোড লিখে Substring() ফাংশন ট্রাই করে দেখুন। আর যদি আপনি চান Left(), Right(), অথবা InStr() এর মতো অন্যান্য ফাংশনের উপরও সহজ বাংলা ব্লগ, তাহলে নিচে কমেন্ট করুন!

Visual Basic:
Substring(x, y)
............................................................................................... 
Code:
Command = "Beautifully"
Newcommand = Command. Substring(0, 5)
...............................................................................................
Then 
Newcommand =  "Beauti"
............................................................................................... 
Code:
Command = "Beautifully"
Newcommand = Command. Substring(6, 10)
...............................................................................................
Then 
Newcommand =  "fully"